চুল পড়া বন্ধ করুন এবং চুল আরও আকর্ষণীয় করুন
প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে অতি সহজেই হেয়ারপ্যাক, হেয়ারওয়েল তৈরী করে চুলের যত্ন নেয়া যায়। এতে চুলে ক্ষতিকর প্রভাব পরে না। তাই আজ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে কিভাবে চুলের যত্ন নেয়া যায় সেই সম্পর্কে জানাবো। নিম্নে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

বর্তমানে আমরা প্রত্যেকেই চুল পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকি। ত্বকের যত্ন নিয়ে ত্বককে লাবণ্য ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে থাকি তেমনি চুলেরও যত্ন নিলে চুল হবে ঝলমলে, স্বাস্থ্যজ্বোল, সুন্দর ও ঘন। প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে অতি সহজেই হেয়ারপ্যাক, হেয়ারওয়েল তৈরী করে চুলের যত্ন নেয়া যায়। এতে চুলে ক্ষতিকর প্রভাব পরে না। তাই আজ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে কিভাবে চুলের যত্ন নেয়া যায় সেই সম্পর্কে জানাবো। নিম্নে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
১. নারিকেল তেল
২. আমন্ড ওয়েল ও অলিভ ওয়েল
৩. ক্যাস্টর ওয়েল
শুধু তেল মাসাজ করলেই হবে না। চুলকে সুন্দর মজবুত করতে নিয়মিত ব্যবহার করা উচিৎ হেয়ারপ্যাক। চুলের যত্ন নিতে হেয়ারপ্যাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এজন্য সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার হেয়ারপ্যাক ব্যবহার করে ঘরোয়া উপায়ে চুলের যত্ন নেওয়া যেতে পারে।
চলুন কয়েকটি হেয়াপ্যাক সম্পর্কে জেনে নিন –
১. অ্যালভেরা হেয়ারপ্যাক
পদ্ধতি
২. টকদইয়ের হেয়ারপ্যাক
৩. পেপের হেয়ারপ্যাক
উপরোক্ত হেয়ারপ্যাকগুলি নিয়মিত ব্যবহার করে চুলের যত্ন নেওয়া যায়। এতে আলাদা ভাবে কোথাও যেয়ে সময় নষ্ট করতে হবে না। অতি সহজেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে এই যত্নগুলো নেয়া সম্ভব। কিন্তু সবগুলো হেয়ারপ্যাকই এক সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে না।
চুলের ধরণ অনুযায়ী যেটা সঠিক মনে হবে সেটাই ব্যবহার করতে হবে। আর এতে চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে স্বাস্থ্যজ্বোল। চুলের গোড়াকে করবে শক্ত এবং চুলের বৃদ্ধি হবে। এছাড়াও প্রতিদিনের চুলের যত্নের কিছু রুটিন সাজানো উচিত।
প্রতিদিনের চুলের যত্নে কিছু পরামর্শ
১. প্রতিদি সকালে ঘুম চুল আঁচড়াতে হবে। নাহলে চুলের জট থেকেই শুরু হবে চুলের ক্ষতি হওয়া।
২. বড়ো দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করা উচিত। তানাহলে চুল আঁচড়ানোর সময় চুল ছিড়ে যাবে।
শুধু তেল বা হেয়ারপ্যাকই নয় সঙ্গে সঙ্গে খাবার রুটিনটাও ঠিক রাখতে হবে। খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে পানি। এতে চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে স্বাস্থ্যজ্বোল।
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ
আপনার প্রতিক্রিয়া কি?






