অপরূপ সৌন্দর্যের পাথরভূমি বিছানাকান্দি ঘুরে আসুন
সিলেট শহর থেকে বেশখানিক পথ দূরে বিছনাকান্দি অবস্থিত। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত জলপাথড়ের ভূমি এই বিছনাকান্দি। যা প্রকৃতির আপন লীলাখেলায় মেতে আছে তার অপার সৌন্দর্যে! বিছনাকান্দির সারাভূমি জুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে পাথর আর পাথর। যা দেখে সত্যিই মনে হবে যেন একটি পাথরের বিছানা।

সিলেট শহর থেকে বেশখানিক পথ দূরে বিছনাকান্দি অবস্থিত। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত জলপাথড়ের ভূমি এই বিছনাকান্দি। যা প্রকৃতির আপন লীলাখেলায় মেতে আছে তার অপার সৌন্দর্যে! বিছনাকান্দির সারাভূমি জুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে পাথর আর পাথর। যা দেখে সত্যিই মনে হবে যেন একটি পাথরের বিছানা।
এর অপূর্ব সৌন্দর্য সারারাত না ঘুমিয়েই উপভোগ করার মতো। এই সৌন্দর্য দেখে নিমিষেই দূর হয়ে যাবে সকল ক্লান্তি। পৃথিবীর সব শান্তি এখানে খুঁজে পাবেন যখন মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণার পানিতে পা ফেলবেন।
বিছনাকান্দির আসল সৌন্দর্য
এখানে আসলে আপনারা দেখতে পাবেন আকাশ আর মেঘের সাথে পাহাড়ের দলগুলোর সন্ধি। পাথর, পানি, পাহাড় আর মেঘ নিয়েই যেন বিছনাকান্দি। এখানে আসলে সর্বপ্রথম যে কথাটি মনে হবে তা হল প্রশান্তি। এই প্রশান্তিটুকুই আপনাকে ভুলিয়ে দেবে প্রতিদিনের শত শত গ্লানি।
প্রকৃতির এই সৌন্দর্যের কাছে যেন সকল অশান্তি দূর হবেই। আর এটি উপলব্ধি করতে হলে অবশ্যই আসতে হবে এই বিছনাকান্দিতে। শুধু বিছনাকান্দিই নয়, সাথে লক্ষনছড়া এবং পান্থুমাই এই তিনটি জায়গা ঘুরিয়ে আনতে ক্ষেত্র বিশেষে প্রায় ১১০০ থেকে ১৫০০ টাকা নৌকার খরচ পরবে।
পান্থুমাই, বিছনাকান্দি ও লক্ষনছড়া এগুলো সব এক রুটে হওয়ার কারনে একদিনেই এক নৌকা দিয়েই দেখা যায়। সেজন্য এক নৌকা ভাড়া করাই এর জন্য ভালো।
যদি বিছানাকান্দি এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তবে বর্ষাকালে যেতে হবে এই সকল জায়গাগুলোতে। কারণ বর্ষাকালেই বেশী উপভোগ করা যায় সিলেট নগরীর আসল সৌন্দর্জ্যটা। বর্ষার সময়েই বিছনাকান্দি তার পূর্ণযৌবন ফিরে পায়।
কীভাবে যাবেন?
ঢাকা থেকে ট্রেনে সিলেট
আকাশপথে
কোথায় থাকবেন?
কিছু হোটেল সম্পর্কে জানুন
খাবেন কোথায় এই তো?
তবে এখানে আরও কিছু বিশেষ খাবারও পাবেন আপনি। আর তা হল এগুলোতে প্রায় ২৯ প্রকারের ভর্তা পাওয়া যায়। আজ এই পর্যন্তই। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
আপনার প্রতিক্রিয়া কি?






