চোখের যত্নে কি কি করণীয়? বিস্তারিত জানুন
আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো চোখ। তাই সব ধরনের ঝুঁকি এবং বিপদ থেকে এই বিশেষ অঙ্গটিকে নিরাপদ রাখা উচিত। আমরা যেমন আমাদের ত্বকের যত্ন নেই, চুলের যত্ন নেই ঠিক তেমনি চোখের যত্নও নেয়া উচিত। চোখ শুধু জগৎ দেখারই কাজ করে না।

আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো চোখ। তাই সব ধরনের ঝুঁকি এবং বিপদ থেকে এই বিশেষ অঙ্গটিকে নিরাপদ রাখা উচিত। আমরা যেমন আমাদের ত্বকের যত্ন নেই, চুলের যত্ন নেই ঠিক তেমনি চোখের যত্নও নেয়া উচিত। চোখ শুধু জগৎ দেখারই কাজ করে না। এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি মানুষের সৌন্দর্যকেও অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। তাই এই চোখের যত্নে কিছু টিপস্ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
১. নিয়মিত খাদ্য গ্রহণ
ছোট মাছ, সবুজ শাকসবজি এবং বিভিন্ন ধরনের ফল চোখের জন্য বিশেষ উপকারী। তাই এই খাদ্যাভ্যাসের দিকে খেয়াল রাখা উচিত।
২. ঘুম ও বিশ্রাম
আবার কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে প্রতি ২০ মিনিট পরপর ২০ সেকেন্ডের বিরতি নেওয়া উচিত। এবং এই বিরতি চলাকালীন কমপক্ষে ২০ ফুট দূরে তাকাতে হবে। এতে চোখের বিশ্রামের পাশাপাশি শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন, ঘাড় ও পিঠের ব্যথা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
৩. নির্দিষ্ট দূরত্বে টেলিভিশন ও কম্পিউটারের মনিটরে অবস্থান করা
৪. তীব্র রোদ এবং ভাইরাল ইনফেকশন থেকে বাঁচার উপায়
আবার দেখা যায় খাবার ও ধুলোবালির মাধ্যমেও অ্যালার্জি জনিত বা ভাইরাল ইনফেকশন হতে পারে। এক্ষেত্রে, সানগ্লাস ও ছাতা ব্যবহার করা উচিত এবং বাইরে থেকে এসে চোখ পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করা উচিত। ভাইরাল ইনফেকশন হলে আক্রান্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। এবং ব্যবহৃত রুমাল বা অন্যান্য জিনিস আলাদা ও জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে, যেন অন্যদের চোখে রোগের সংক্রমণ না হয়।
৫. কন্টাক্ট লেন্সের ব্যবহার
এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ ও নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবহার এবং ব্যবহার শেষে জীবাণুমুক্ত করে সলুশনে ডুবিয়ে লেন্স সংরক্ষণ করা উচিত। তবে খেয়াল রাখতে হবে চোখ লাল হওয়া, পানি পড়া, ময়লা জমা - এ জাতীয় উপসর্গ দেখা দিলে লেন্স ব্যবহার করা যাবে না। এবং দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
৬. চোখের সমস্যা বোঝার উপায়
বিশেষ সতর্কতা
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।
আপনার প্রতিক্রিয়া কি?






